Description
সিকিম-গ্যাংটক-ছাংগুলেক-লাচুং-ইয়ামথাং ভ্যালী ভ্রমন।
ভ্রমনের সময় কালঃ৬রাত ৬দিন।
#ঢাকা-শিলিগুরি-সিকিম-ঢাকা
#এসি ট্রেন, রিজার্ভ গাড়ি, হোটেল, ৩বেলা খাবার ,পারমিশন, গাইড সার্ভিস সহ নানা আয়োজন।
ভ্রমন বিস্তারিত:
১ম রাতঃ বৃহস্পতিবার
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে রাত ৯;৫০এর ট্রেনে জলপাইগুড়ির উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা।
১ম রাতঃ বৃহস্পতিবার
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে রাত ৯;৫০এর ট্রেনে জলপাইগুড়ির উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা।
১ম দিনঃ শুক্রবার সকালে নিউ জলপাইগুড়ি পৌছে নাস্তা করে নির্দিষ্ট গাড়ি করে রংপো চেকপোস্ট পৌঁছে, রংপো থেকে পারমিশন নিয়ে রওয়ানা হব গ্যাংটকের উদ্দেশ্যে। যাত্রা পথে কিছু ভিউ পয়েন্ট দেখেতে-দেখতে পৌছাবো গ্যাংটক। গ্যাংটক পৌছে হোটেল চেক-ইন করে এমজি মার্জের আশে-পাশে হেটে ঘুরে বা আড্ডায় সময় কাটাবো, আড্ডা শেষে হোটেলে চলে আসবো খাওয়া-দাওয়া তারপর ঘুম।
খাবারঃ দুপুর এবং রাতের খাবার।
খাবারঃ দুপুর এবং রাতের খাবার।
২য় দিনঃ শনিবার
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে আমাদের রিজার্ভ করা গাড়ী নিয়ে ১০.৩০টায় রওনা হবো লাচুং এর উদ্দেশ্যে। পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা আর দেখতে-দেখতে লাচুং পৌছাবো প্রায় বিকাল/সন্ধায়, যাত্রা পথে লাঞ্চ করে নিব। যাত্রা পথে দেখবোঃ সেভেন সিস্টার ফলস > নাগা ফলস, তিস্তা ড্যাম ইত্যাদি দেখে লাচুং চলে যাবো। লাচুং পৌছে হোটেল চেক-ইন করে সবাই আড্ডায়/নিজেদের মত সময় কাটাবো এবং রাতের খাবার খেয়ে ঘুম।
খাবারঃসকাল দুপুর এবং রাতের বেলা খাবার.
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে আমাদের রিজার্ভ করা গাড়ী নিয়ে ১০.৩০টায় রওনা হবো লাচুং এর উদ্দেশ্যে। পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা আর দেখতে-দেখতে লাচুং পৌছাবো প্রায় বিকাল/সন্ধায়, যাত্রা পথে লাঞ্চ করে নিব। যাত্রা পথে দেখবোঃ সেভেন সিস্টার ফলস > নাগা ফলস, তিস্তা ড্যাম ইত্যাদি দেখে লাচুং চলে যাবো। লাচুং পৌছে হোটেল চেক-ইন করে সবাই আড্ডায়/নিজেদের মত সময় কাটাবো এবং রাতের খাবার খেয়ে ঘুম।
খাবারঃসকাল দুপুর এবং রাতের বেলা খাবার.
৩য় দিনঃ রবিবার
ভোর সকাল ৭টায়, ঘুম থেকে উঠে ইয়াম্থাং ভ্যালির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবো। দুপুর পর্যন্ত ইয়াম্থাং ভ্যালি এবং পারমিট পেলে বরফ রাজ্য, জিরো পয়েন্টে বরফের সাথে খেলাধুলা করে সময় কাটিয়ে লাঞ্চ করে আবার গ্যাংটক ব্যাক করবো এবং রাতে গ্যাংটক থাকবো।
জিরো পয়েন্ট প্যাকেজে ইনক্লুড থাকবে না,(ইয়ামথাং ভ্যালী থেকে পার্মিশন পেলে
নির্দিষ্ট চার্জ সাপেক্ষে যেতে হবে)।
খাবার সকাল,দুপুর এবং রাতের বেলা খাবার।
ভোর সকাল ৭টায়, ঘুম থেকে উঠে ইয়াম্থাং ভ্যালির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবো। দুপুর পর্যন্ত ইয়াম্থাং ভ্যালি এবং পারমিট পেলে বরফ রাজ্য, জিরো পয়েন্টে বরফের সাথে খেলাধুলা করে সময় কাটিয়ে লাঞ্চ করে আবার গ্যাংটক ব্যাক করবো এবং রাতে গ্যাংটক থাকবো।
জিরো পয়েন্ট প্যাকেজে ইনক্লুড থাকবে না,(ইয়ামথাং ভ্যালী থেকে পার্মিশন পেলে
নির্দিষ্ট চার্জ সাপেক্ষে যেতে হবে)।
খাবার সকাল,দুপুর এবং রাতের বেলা খাবার।
৪র্থ দিনঃ সোমবার
সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রেকফাস্ট সেরে ৭.৩০শে চলে যাবো বরফে আচ্ছাদিত ছাঙ্গু লেক।ছাঙ্গু লেক ঘুরে, দুপুরের খাবার খেয়ে গ্যাংটক এর আসে পাশে ঘুরাঘুরি,আড্ডা ও গল্পে সময় কাটাব। যদি কোন সমস্যা এর জন্য ছাঙ্গু লেক পারমিশন না মিলে তাহলে গ্যাংটক সিটি ট্যুর করব এবং রাতে গ্যাংটক থাকবো।
খাবারঃসকাল,দুপুর এবং রাতের বেলা খাবার।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রেকফাস্ট সেরে ৭.৩০শে চলে যাবো বরফে আচ্ছাদিত ছাঙ্গু লেক।ছাঙ্গু লেক ঘুরে, দুপুরের খাবার খেয়ে গ্যাংটক এর আসে পাশে ঘুরাঘুরি,আড্ডা ও গল্পে সময় কাটাব। যদি কোন সমস্যা এর জন্য ছাঙ্গু লেক পারমিশন না মিলে তাহলে গ্যাংটক সিটি ট্যুর করব এবং রাতে গ্যাংটক থাকবো।
খাবারঃসকাল,দুপুর এবং রাতের বেলা খাবার।
৫ম দিনঃ মঙ্গলবার
সকালে ঘুম থেকে উঠে ৭টার মধ্যে নাস্তা করে শিলিগুড়ি চলে আসবো ,হোটেলে চেক ইন করে বাকি সময় শপিং টাইম। রাতে শিলিগুড়ি থাকবো।
সকাল,দুপুর এবং রাতের বেলা খাবার।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ৭টার মধ্যে নাস্তা করে শিলিগুড়ি চলে আসবো ,হোটেলে চেক ইন করে বাকি সময় শপিং টাইম। রাতে শিলিগুড়ি থাকবো।
সকাল,দুপুর এবং রাতের বেলা খাবার।
৬ম দিনঃবুধবার
সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে ১০টার মাঝে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন চলে আসবো। ইনশা আল্লাহ সব কিছু থাকলে রাত ১১ টার মাঝেই আমরা ঢাকা চলে আসবো।
সকালের নাস্তা।
সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে ১০টার মাঝে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন চলে আসবো। ইনশা আল্লাহ সব কিছু থাকলে রাত ১১ টার মাঝেই আমরা ঢাকা চলে আসবো।
সকালের নাস্তা।
**ভ্রমণের স্থান সমুহঃ
• গ্যাংটক শহর
• সাংগু লেক
• সেভেন সিস্টার ওয়াটার ফলস
• নাগা ওয়াটার ফলস
• অমিতাভ বচ্চন ওয়াটার ফলস
• লাচুং শহর
• ইয়ামথাং ভ্যালী’
• জিরো পয়েন্টে (অপশনাল)
• তাশি ভিউ পয়েন্ট
• তিস্তা ডোম
• সময় সাপেক্ষে আরো কিছু স্পট।
• গ্যাংটক শহর
• সাংগু লেক
• সেভেন সিস্টার ওয়াটার ফলস
• নাগা ওয়াটার ফলস
• অমিতাভ বচ্চন ওয়াটার ফলস
• লাচুং শহর
• ইয়ামথাং ভ্যালী’
• জিরো পয়েন্টে (অপশনাল)
• তাশি ভিউ পয়েন্ট
• তিস্তা ডোম
• সময় সাপেক্ষে আরো কিছু স্পট।
#ভ্রমন খরচঃ২০,০০০টাকা জনপ্রতি।
#ভ্রমণের আওতায় যা যা থাকছে:
*ভারতে ট্রান্সপোর্ট:বোলেরো/সুমো/স্পেশ
*প্রতি রুমে দুজন করে ৩স্টার মানের হোটেলে
*গ্যান্টকে থাকা অবস্থায় বুফে ডিনার।
*খাওয়া-দাওয়া: স্ট্যান্ডার্ড হালাল। গুণগত মান নিয়ে কোনোরকম আপস করা হবে না।
*ব্রেকফাস্টে পুরি/লুচি/পরোটার,ব্রেড,ডিম,কনফ্লেস্ক মানানসই সবজি/ডাল/আচার/সস।
*লাঞ্চ এবং ডিনারে ভাতের সঙ্গে চিকেন,পনির,রুটী,ও ডাল/সবজি/পাপড়-ভাজা ও ডেজার্ট
থাকবে।
__________________________________________
ভ্রমণের আওতায় যা যা থাকছে নাঃ
• ঢাকা-নিউ জলপাইগুড়ী (ট্রেনের টিকেট)
• নিউ জলপাইগুড়ী -ঢাকা(ট্রেনের টিকেট)
• যেকোনও রাইড – যেমন রোপওয়ে/কেবল কার, স্কাই ওয়াক, ইয়াক রাইড, ইত্যাদি।
• বরফে যাওয়ার জন্য কাপড়/জুতা বা প্রয়োজনীয় জিনিস ভাড়া নেয়ার খরচ।
• ট্যুর প্ল্যানের বাহিরে এক্সট্রা সাইটসিয়িং, এক্সট্রা জীপ ভাড়া
• প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে উদ্ভুত কোন খরচ(যদি এক্সট্রা অপশন বাছাই করা লাগে)
• কোন ব্যক্তিগত খরচ বা ঔষধ ।
• পরিস্থিতি,আবহাওয়া বিচারে মূল পরিকল্পনায় কোন স্থান ভ্রমণ আগে পরে হতে পারে ।তবে যাহাই হবে সবাই আলোচনা করেই হবে।
ট্রেনের মাঝে কোন খাবার।
__________________________________________
সিকিম ভ্রমণের সময় যা যা প্রয়োজনীয় জিনিস সাথে রাখতে হয়:
১) সিকিম শীত প্রধান এলাকা, তাই সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতবস্ত্র রাখতে হবে। বিশেষ করে কান-গলা ঢেকে রাখার জন্য মাফলার বা স্কার্ফ জাতীয় জিনিস অত্যন্ত জরুরি
২) ছাতা
৪) পুনর্ব্যবহারযোগ্য জলের বোতল (সিকিমে ডিসপোসেবল/সিঙ্গেল-ইউজ জলের বোতল নিষিদ্ধ। প্যাকেজড-জলের বোতল, অর্থাৎ মিনারেল ওয়াটারের বোতল না থাকার কারণে প্রত্যেককে নিজস্ব জলের বোতলে জল বহন করতে হবে। সব হোটেলে পরিশ্রুত পানীয় জলের ব্যবস্থা রয়েছে)
৫) সানগ্লাস , সানস্ক্রিন লোশন (বরফ আবৃত জায়গায় স্নো-ব্লাইটের জন্য সানগ্লাস বেশ কার্যকরী)
৬) প্রয়োজনীয় ঔষধ
*ভারতে ট্রান্সপোর্ট:বোলেরো/সুমো/স্পেশ
*প্রতি রুমে দুজন করে ৩স্টার মানের হোটেলে
*গ্যান্টকে থাকা অবস্থায় বুফে ডিনার।
*খাওয়া-দাওয়া: স্ট্যান্ডার্ড হালাল। গুণগত মান নিয়ে কোনোরকম আপস করা হবে না।
*ব্রেকফাস্টে পুরি/লুচি/পরোটার,ব্রেড,ডিম,কনফ্লেস্ক মানানসই সবজি/ডাল/আচার/সস।
*লাঞ্চ এবং ডিনারে ভাতের সঙ্গে চিকেন,পনির,রুটী,ও ডাল/সবজি/পাপড়-ভাজা ও ডেজার্ট
থাকবে।
__________________________________________
ভ্রমণের আওতায় যা যা থাকছে নাঃ
• ঢাকা-নিউ জলপাইগুড়ী (ট্রেনের টিকেট)
• নিউ জলপাইগুড়ী -ঢাকা(ট্রেনের টিকেট)
• যেকোনও রাইড – যেমন রোপওয়ে/কেবল কার, স্কাই ওয়াক, ইয়াক রাইড, ইত্যাদি।
• বরফে যাওয়ার জন্য কাপড়/জুতা বা প্রয়োজনীয় জিনিস ভাড়া নেয়ার খরচ।
• ট্যুর প্ল্যানের বাহিরে এক্সট্রা সাইটসিয়িং, এক্সট্রা জীপ ভাড়া
• প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে উদ্ভুত কোন খরচ(যদি এক্সট্রা অপশন বাছাই করা লাগে)
• কোন ব্যক্তিগত খরচ বা ঔষধ ।
• পরিস্থিতি,আবহাওয়া বিচারে মূল পরিকল্পনায় কোন স্থান ভ্রমণ আগে পরে হতে পারে ।তবে যাহাই হবে সবাই আলোচনা করেই হবে।
ট্রেনের মাঝে কোন খাবার।
__________________________________________
সিকিম ভ্রমণের সময় যা যা প্রয়োজনীয় জিনিস সাথে রাখতে হয়:
১) সিকিম শীত প্রধান এলাকা, তাই সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতবস্ত্র রাখতে হবে। বিশেষ করে কান-গলা ঢেকে রাখার জন্য মাফলার বা স্কার্ফ জাতীয় জিনিস অত্যন্ত জরুরি
২) ছাতা
৪) পুনর্ব্যবহারযোগ্য জলের বোতল (সিকিমে ডিসপোসেবল/সিঙ্গেল-ইউজ জলের বোতল নিষিদ্ধ। প্যাকেজড-জলের বোতল, অর্থাৎ মিনারেল ওয়াটারের বোতল না থাকার কারণে প্রত্যেককে নিজস্ব জলের বোতলে জল বহন করতে হবে। সব হোটেলে পরিশ্রুত পানীয় জলের ব্যবস্থা রয়েছে)
৫) সানগ্লাস , সানস্ক্রিন লোশন (বরফ আবৃত জায়গায় স্নো-ব্লাইটের জন্য সানগ্লাস বেশ কার্যকরী)
৬) প্রয়োজনীয় ঔষধ
__________________________________________
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যা সাথে নিতে হবে:
১) পাসপোর্ট সাইজ ছবি (৫ কপি)
২) পাসপোর্টের স্ক্যান এবং ফটোকপি (৫ কপি)
৩) ভিসার স্ক্যান এবং ফটোকপি (৫ কপি)
৪)ভ্যাক্সিন সার্টিফিকেটের কপি।
প্রতিটি হার্ডকপি ফাইল আকারে নিজের কাছে রাখতে হবে। সফ্টকপি হোটেলের অফিশিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে পাঠিয়ে দিতে হবে।
___________________________________________
আসন সংখ্যাঃ মাত্র ১৬টি।
____________________________________________
# আগ্রহীগন_যোগাযোগ_করুনঃ
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যা সাথে নিতে হবে:
১) পাসপোর্ট সাইজ ছবি (৫ কপি)
২) পাসপোর্টের স্ক্যান এবং ফটোকপি (৫ কপি)
৩) ভিসার স্ক্যান এবং ফটোকপি (৫ কপি)
৪)ভ্যাক্সিন সার্টিফিকেটের কপি।
প্রতিটি হার্ডকপি ফাইল আকারে নিজের কাছে রাখতে হবে। সফ্টকপি হোটেলের অফিশিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে পাঠিয়ে দিতে হবে।
___________________________________________
আসন সংখ্যাঃ মাত্র ১৬টি।
____________________________________________
# আগ্রহীগন_যোগাযোগ_করুনঃ
Md Fayez Ahmed.
+88 01675686937 (what’s app)
+88 01720640495
: bdtravelers786@gmail.com
ঢাকা অফিসঃ
27 SHAPTAK Square, Dhanmondi-27 Dhaka-1209
#বুকিং_পলিসি :
যারা নিশ্চিত ইভেন্টে যাচ্ছেন তারা ভ্রমনের ২৫দিন পূর্বেই বিকাশ করে/ব্যাংক ডিপোজিড/সরাসরি অফিসে এসে বুকিং কনফার্ম করবেন।
Reviews
There are no reviews yet.